কুমিল্লা
বৃহস্পতিবার,৪ ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
১৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ১২ জমাদিউস সানি, ১৪৪৭
শিরোনাম:
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন কাল, আসবেন ৫ দেশের ক্বারী যাকে ইচ্ছা তাকে ভোট দেবেন, আমার জন্য দোয়া করবেন : হাসনাত খালেদা জিয়ার জানের সদকা ১৬টি ছাগল দান করলেন হাজী ইয়াছিন হাজী ইয়াছিনের দোয়ার আয়োজনে নেতাকর্মীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ভিক্টোরিয়া কলেজে রবীন্দ্র–নজরুল প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ ১৭ বছর কে কোথায় ছিল, আমরা দেখেছি: হাসনাত কুমিল্লায় ‘কমিউনিটি এন্টারপ্রাইজ পদ্ধতিতে অ্যাগ্রোইকোলজি উন্নয়ন’ কর্মশালা নাঙ্গলকোটে নতুন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লিজা আক্তারের যোগদান নাঙ্গলকোটে জামায়াতের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প, ওষধ বিতরণ খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় কুবিতে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল

বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম’র ৩ বছরের কারাদণ্ড

ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া/ ফাইল ছবি

সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল না করার অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সাবেক মন্ত্রী ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলা থেকে একাশদ নির্বাচনে মনোনয়ন প্রত্যাশী ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়াকে তিন বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (২০ নভেম্বর) ঢাকার ৬ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ড. শেখ গোলাম মাহাবুব এই রায় ঘোষণা করেন। কারাদণ্ডের পাশাপাশি ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত।

এ ছাড়াও রফিকুল ইসলাম মিয়া পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।

বিএনপির আইনজীবী হান্নান ভুইয়া ও দুদকের কোর্ট পরিদর্শক আশিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়,২০০১ সালের ৭ এপ্রিল সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী এবং বিএনপির স্থায়ী কমিটির সমস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়াকে তার যাবতীয় সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল করার জন্য ৪৫ দিনের সময় দিয়ে একটি নোটিশ দেয় দুদক। ২০০১ সালের ১০ জুন তিনি দুদকের নোটিশটি গ্রহণ করেন।

নোটিশ গ্রহণ করার পরও তিনি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অথাৎ ২০০১ সালের ২৫ জুলাই পর্যন্ত কোনো সম্পদের হিসাব দাখিল করেনি।

হিসাব বিবরণী দাখিল না করায় ২০০৪ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর দুদকের অফিসার লিয়াকত হোসেন বাদী হয়ে রাজধানীর উত্তরা থানায় মামলাটি দায়ের করেন।

মামলা দায়েরের পর রফিকুল ইসলাম মিয়ার বিরুদ্ধে দুদক তদন্ত শেষ করে ১৯৫৭ সালের দুর্নীতি দমন আইনের ৪ (২) অভিযোগপত্র দাখিল করে। ২০১৭ সালের ১৪ নভেম্বর তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। বিভিন্ন সময় ৬ জন এ মামলায় সাক্ষ্য দেন।

আরও পড়ুন